- :-:ব্রেকিং নিউজ:-: -

-:-ব্রেকিং নিউজ-:----আমাদের ওয়েবসাইটের update হচ্ছে,দয়া করে অপেক্ষা করুন, ইনসাললাহ খুব তারাতাড়ি কাজ কমপ্লিট হবে, মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসি ফাউন্ডেশনের ,উপজেলা,পৌরসভা,জেলা,মহানগর,বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রবাসী পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন। তার নাম ও ছবিসহ নিউজ প্রচার করা হবে।। মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসি ফাউন্ডেশনের সকল সদস্যদের**অভিনন্দন

★গঠন তন্ত্র ★

 বিসমিল্লাহির রহমানিররহিম 

**গঠনতন্ত্র-১

মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসি ফাউন্ডেশনের

          ★গঠন তন্ত্র ★

স্থাপিতঃ১৬ ডিসেম্বর ২০২০ইং

বাস্তবায়নঃ ০১ জানুয়ারী  ২০২১ইং


ধারা(১) ভুমিকাঃ 


(ক) এই গঠন তন্ত্র( মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের)  প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি ও কার্যক্রম পরিচালনার মূলনির্দেশিকা হিসেবে পরিগনিত হবে।


(খ) গঠনতন্ত্রে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ নেই, 

এমন কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহনের প্রয়োজন হলে, কার্যনির্বাহী পরিষদের সকল সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে  সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহন করবে এবং পরে তা সাধারন সভায় অনুমোদন করিয়ে নিতে হবে।


ধারা(২)

 সংস্থার নামঃ

(ক) মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশন 


ধারা(৩) 

কার্য এলাকাঃ

(ক) সারা বাংলাদেশ  


ধারা(৪)

 সংস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ


(ক) প্রবাসে থাকা এই সংস্থার অন্তর্ভুক্ত সকল সদস্য কে বিপদ কালিন সময়ে অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রদান করা।


(খ) গ্রামের দরিদ্র জনগন যাতে করে যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে নিজেদের আর্থীক ও সামাজিক উন্নতি সাধন করতে পারে তার জন্য বিভিন্ন প্রকপ্লের মাধ্যমে সহযোগিতা প্রদান করা।


(গ) বিভিন্ন মহামারীতে বিপদ গ্রস্থ এলাকায়  সকল শ্রেনীর  জনসাধারনের মাঝে ত্রান বিতরন কর্মসূচি।


ধারা(৫)

সংস্থার তহবিল ও আয়ের উৎস্যঃ


(ক) সংস্থার সদস্যদের আলোচনার মাধ্যমে  চাদা।


(খ) সংস্থার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকপ্লের মাধ্যমে মুনাফা গ্রহন। যেমন, অটোরিকশা অটোভ্যান, গবাদি পশু পালন কৃষি সম্পদ বৃক্ষ রোপণ  ইত্যাদি।


ধারা(৬)

আর্থীক পদ্ধতিঃ


(ক) মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশন  সংস্থার যাবতীয় অর্থ / তহবিল বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত যে কোন ব্যাংকে জমা রাখতে হবে।


(খ) সংস্থার সভাপতি ও ক্যাশিয়ার যৌথ সাক্ষ্যরে ব্যাংক একাউন্ট পরিচালনা করতে হবে।


(গ) সংস্থা সকল আয় ব্যয়ের হিসাব ভাউচারের মাধ্যমে জমা খরচ করতে হবে।


(ঘ) সংস্থার সকল সদস্য সংস্থার আয় ব্যয়ের  হিসাব দেখার অধিকার রাখবে।


ধারা(৭)

সংস্থার আয় ও বন্ঠনঃ


(ক) সংস্থার সকল আয়ের অর্থ  বিপদ কালিন সময়ে  সংস্থার সকল প্রবাসী বা প্রবাস ফেরত  সদস্য সহ, গ্রামের  অসহায় মানুষ কে নানা ভাবে সহযোগিতা প্রদান করা।


(খ) সংস্থার নিয়মিত চাদা দাতা কারী, কোন সদস্য যদি প্রবাসে বা দেশে অবস্থান রত অবস্থায় মৃত্যু বরন করেন,  সংস্হা সেই সদস্যর পরিবারকে নগত  ৫০০০০/= হাজার টাকা আর্থীক সহযোগিতা প্রদান করবে। 


(গ) সংস্থার কোন সম্পদ সংস্থা শুরু থেকে বিলুপ্ত হওয়া পর্যন্ত কোন সদস্যর মধ্যে লাভ ও মূল ধন ফেরত বা বোনাস বাবদ প্রদান করা হবে না। উল্লেখ্য যে সংস্থার জমাকৃত টাকা দান বলিয়া গন্য হবে ।


(ঘ)যদি কোন সদস্য  প্রবাস থেকে বিপদ কালিন সময় দেশে ফেরত আশে, সংস্থা তার অবস্থান বুঝে ব্যাবস্থা নিতে পারবে।


ধারা(৮)

নতুন সদস্য পদ,ও সদস্য পদ বাতীল করণঃ


(ক) মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসি ফাউন্ডেশন  সকল পুরুষ ও মহিলা প্রবাসী, সদস্য হতে পারবে। সদস্য অন্তর ভুক্ত হওয়ার পর দেশে ফেরত আসলেও সদস্য পদ বাতীল হবে না।


(খ) কোন সদস্য যদি সংবিধান সংঘর্ষীক কাজে লিপ্ত হয়, বা সংস্থার অর্থ দুর্নীতি করে, রাজনৈতিক প্রভাব খাটায়, তবে তার বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা গ্রহন সহ সদস্য পদ বতীল বলে গন্য হবে।


(গ) কোন সদস্য কে, সংস্থা  পরিচালনা কমিটি যদি যোগ্য সদস্য মনে না করেন, তাহলে তার সদস্য পদ বাতীল হবে।


(ঘ)নতুন সদস্য হতে চাইলে এই গঠনতন্ত্রের সকল ধারা মেনে নিয়ে  সদস্য পদ গ্রহন করতে হবে।


(ঙ) নতুন ও পুরাতন সদস্য কে এক বৎসর ১বার ২০০০/টাকা হারে চাদা নিজ দায়িত্বে ক্যাশিয়ারের নিকট হস্তক্ষেপ করতে হবে।


ধারা (৯)

সংস্থার সংগঠনের কাঠামো। 


(ক)(১)কার্যনির্বাহী পরিষদ।

(২) উপদেষ্টা মন্ডলি।

(৩)সাধারণ  সদস্য।


(খ) প্রবাসী সদস্য বাদে সংস্থার মূল কমিটিতে কেউ  থাকতে পারবে না। 


(গ) সভাপতি হচ্ছে সংস্থার প্রধান ও নিয়ন্ত্রক।

 

(ঘ) সুষ্ঠু  ব্যাবস্তাপনার স্বার্থে সভাপতি এক জন নির্বাহী পরিচালক নিয়োযক্ত করতে পারেন।


ধারা(১০) 

গঠন তন্ত্রের সংশোধনঃ


(ক) যদি গঠনতন্ত্রের কোন ধারা কোন প্রকার সংশোধন, সংযোজন, বিয়োজন,পরিবর্তন, পরিবর্ধন করা প্রয়োজন হয়,  তবে উহা সকল সদস্যর উপস্থিত অংগ্রহনে ৩/৫( তিন  পঞ্চমাংশ) সদস্যর  এর সমর্থন থাকতে হবে।


ধারা(১১) 

সংস্থা বিলুপ্তপিকরণঃ


(ক) মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসি ফাউন্ডেশন, 

যদি কোন কারনবসত  বিলুপ্তির প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়, তাহলে সংস্থার সকল সদস্যের উপস্থিত অংশগ্রহনের  মাধ্যমে, 

সংস্থার সমস্ত অর্থ মসজিদ ও গোরস্তানে  দান করা হবে।


(খ) প্রকাশ থাকে যে, সংস্থা  চলাকালীন সময়ে এই  (১০ দশ নম্বর/১১এগার নম্বর)ধারার কোন প্রকার রদবদল বা পরিবর্তন করা হবে না।


                       সমাপ্ত

**গঠনতন্ত্র -২


মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের সংবিধান 

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশন

নবাবগঞ্জ,ঢাকা 

স্থাপিতঃ 16/12/2020

রেজিঃ নং-0000


মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের

সংবিধান


নিম্নোক্ত ধারা ও উপ ধারা সমুহের আলোকে পরিচালিত হবে মহাকবি কায়কোবাদ  প্রবাসী ফাউন্ডেশন


ধারা সমুহ নিম্নরুপঃ


ধারা-০১

ফাউন্ডেশনের নামকরনঃ

ফাউন্ডেশনটি "মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশন"

ইংরেজীতে “mohakobi kaykobad Expatriation Foundation” নামে অভিহিত হবে।


ফাউন্ডেশনের স্লোগান হবে- "মানবতার সেবা-ই আমাদের উদ্দেশ্য ”



ধারা-০২

(ক) মনোগ্রামঃ

মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের নিজস্ব মনোগ্রাম থাকবে।


(খ) ব্যাংক একাউন্টঃ

ফাউন্ডেশনের সকল আর্থিক লেনদেন শতভাগ স্বচ্ছ রাখার জন্য সকল লেনদেন ব্যাংকের জয়েন্ট একাউন্টের মাধ্যমে পরিচালিত হবে। তবে যতদিন ফাউন্ডেশন রেজিস্ট্রেশন অসম্পূর্ণ থাকবে  ততদিন কার্যনির্বাহী পরিষদের অর্থ সম্পাদক নিজের ব্যক্তিগত ব্যাংক/বিকাশ একাউন্ট

বা নগদ অংক জমা রাখতে পারবেন।  উল্লেখ থাকে যে প্রত্যেকটি প্রকল্পে ব্যয়ের হিসাব বিল বাউছারের আকারে কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় উপস্থাপন করে ব্যয়ের স্বচ্ছতা প্রকাশ করতে হবে।


ধারা-০৩

ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ঃ

ফাউন্ডেশনের আর্থিক সঙ্গতি বৃদ্ধি সাপেক্ষে ইউনিয়ন, উপজেলা বা যে কোন সুবিধাজনক স্থানে নিজস্ব অথবা ভাড়া করা ভবনে ফাউন্ডেশনের কার্যালয় স্থাপন করা হবে।


ধারা-০৪

লক্ষ্যঃ সমাজের অসহায়, অসুস্থ, সুবিধা বঞ্চিত ও পীড়িত মানুষ যাদের বেঁচে থাকার কোন উপায় নেই, এমন মানুষদের বেঁচে থাকার তাগিদে প্রয়োজনীয় সকল সহযোগীতা প্রদান করে ধনী গরিবের বৈষম্য  দূর করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন পূর্বক দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ লাভ করাই হলো এ ফাউন্ডেশনের মূল লক্ষ্য।


উদ্দেশ্যঃ

(ক) সমাজের অবহেলিত অসহায় মানুষদের সাহায্য করে স্থানীয় বিত্তবান প্রতিবেশী, সমাজপতিদের মানবিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে সচেতন করে এই মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের মত মানবিক সংগঠন সংগঠিত করার জন্য উদ্ধুদ্ধ করা।


(খ) এলাকার গরীব, অসহায় মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের পড়া লেখা চালিয়ে সুশিক্ষিত জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা।


(গ) “ঈদ উৎসব” ঈদের আগের দিন অসহায় গরিবদের মাঝে ঈদ প্যাকেজ বিতরন করা।


(ঘ) শিশু কল্যাণঃ এলাকার গরীব, এতিম ও পথ শিশু-কিশোরদের মুসলমান হিসেবে দ্বীনের প্রয়োজনীয় ইলম শিক্ষা দেয়ার জন্য লিল্লাহ বোডিং সহ ইয়াতিম খানা প্রতিষ্ঠা করা।


(ঙ) এ ছাড়াও-

১। পীড়িতদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা প্রদান

২। দুঃস্থদের আশ্রয়দান ও

৩। অসহায়দের সহায়তা করাই হল এ ফাউন্ডেশনের মূল উদ্দেশ্য।


ধারা-০৫

ফাউন্ডেশনের ধরণঃ

(ক) ফাউন্ডেশনটি সম্পূর্ণ স্বাধীন, সামাজিক, মানবসেবী মনোভাব সম্পন্ন সংগঠন। এই সংগঠন অন্য কোন সংগঠনের অঙ্গ-সংগঠন হিসেবে কাজ করবে না এবং অন্য কোন সংগঠনকেও পরিচালনা করবেনা।


(খ) ফাউন্ডেশনটি সম্পূর্ণরূপে অরাজনৈতিক, সামাজিক সম্প্রীতি ও মুসলিম ধর্মীয় রীতিনীতি রক্ষা করে পরিচালিত হবে।


(গ) ফাউন্ডেশনটি প্রতিবন্ধী,কৃষক,দিনমজুর,প্রবাসী, স্কুল/কলেজ/মাদরাসার ছাত্র-ছাত্রী তথা সর্ব শ্রেণী, পেশা, ধর্মের অসহায় মানুষের উন্নয়নের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে।


ধারা-০৬

সদস্য পদ লাভঃ

ফাউন্ডেশনের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও সংবিধানের সাথে একমত পোষণকারী যে কোন মুসলিম ধর্মানুসারী মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের সদস্য হতে পারবেন।


ধারা-০৭

যেহেতু ইহা একটি "মানবতার সেবা-ই আমাদের উদ্দেশ্য" সংগঠন এবং কোন সদস্যই ফাউন্ডেশন হতে কোন বাড়তি সুবিধা ভোগ করেনা, সেহেতু এই ফাউন্ডেশনে সবার দায়িত্ব ও অধিকার সমান।


ধারা-০৮

ফাউন্ডেশনের তহবিল সংক্রান্ত বিষয়াবলীঃ

(ক) মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের সদস্যদের বার্ষিক  অনুদান ফাউন্ডেশনের তহবিলের প্রধান উৎস হিসেবে গণ্য হবে। তবে শুভাকাংখীদের নিঃস্বার্থ এককালীন দান, অনুদানও তহবিলের উৎস হিসেবে বিবেচিত হবে।


(খ) ফাউন্ডেশনের তহবিল হতে অন্য যেকোনো শুভ উপায়ে অর্জিত অর্থ ফাউন্ডেশনের তহবিলে যোগ হবে।


(গ) ফাউন্ডেশনের সদস্যদের বার্ষিক অনুদান, উপদেষ্টা পরিষদের অনুদান, বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের অনুদানই হবে এই ফাউন্ডেশনের আয়ের উৎস।


(ঘ) ফাউন্ডেশনের যেকোনো প্রকল্প নির্ধারনের ক্ষেত্রে সাধারণ সদস্য পরিষদ বিভিন্ন সুপারিশ সর্বোচ্ছ অগ্রাধিকার পাবে। উল্লেখ থাকে যে, একই সময়ে একাধিক প্রকল্পের সুপারিশ জমা বা আবেদন করা হলে কার্যনির্বাহী পরিষদের স্বিদ্ধান্তই চুডান্ত বলে বিবেচিত হইবে।

ধারা-০৯

দাতা সদস্যঃ

(ক) ফাউন্ডেশনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য যে সব প্রবাসীগণ অর্থ সহায়তা দিবেন, তারা ফাউন্ডেশনের দাতা সদস্য হিসাবে গণ্য হবেন।

(খ) দেশ ও সমাজের বিভিন্ন দানবীর ও বিত্তবান ব্যক্তিবর্গ  ফাউন্ডেশনকে মাসিক বা বাৎসরিক আর্থিক অনুদান প্রদানে আগ্রহী হলে তিনিও ফাউন্ডেশনের দাতা হিসেবে গণ্য হবেন।


ধারা-১০

সাংগঠনিক পরিষদঃ


ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক পরিষদ নিম্নরুপঃ


১.উপদেষ্টা পরিষদ


২.কার্যনির্বাহী পরিষদ


৩.সাধারণ সদস্য  পরিষদ


১। উপদেষ্টা পরিষদঃ

(ক) দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট  ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হবে।


(খ) এই পরিষদ মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশন এর কার্যনির্বাহী পরিষদ ও সাধারণ  পরিষদের পরামর্শ দাতা হিসাবে কাজ করবেন।


(গ) এই পরিষদ ফাউন্ডেশনের বিশেষ যেকোন অনুষ্ঠানে স্বেচ্ছায় উপস্থিত থাকবেন।


(ঘ) সার্বিক পরিকল্পনা প্রণয়নে উপদেষ্টা পরিষদ দিক নির্দেশকের ভূমিকা পালন করবেন।


(ঙ) মহাকবি কায়কোবাদ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের সার্বিক উন্নয়নের জন্য আর্থিক সহযোগিতা করবেন।


(চ) বিভিন্ন দাতা গোষ্ঠীর সাথে যোগযোগ বজায় রেখে ফাউন্ডেশনের লক্ষ্য উদ্দেশ্যের সাথে মিল রেখে অনুদান দাতা বৃদ্ধি ও সমসাময়িক সামাজিক বিষয়াবলী কার্যনির্বাহী পরিষদকে অবহিত  করবেন।


(ছ) কার্যনির্বাহী পরিষদ উপদেষ্টা পরিষদকে বিলুপ্ত করা বা এর কোন সদস্যের পদ রদ করা বা নতুন কাউকে সদস্য করতে পারবে

(জ) উপদেষ্টা পরিষদ প্রস্তাবনা রাখতে পারবেন কিন্তু নির্দেশ প্রদানে অক্ষম হবেন।


(ঝ) উপদেষ্টা পরিষদ কোন ভাবেই অর্থনৈতিক ব্যয় সংলাপে আসবেনা বা যেকোনো প্রকল্পে হস্তক্ষেপ করতে পারবেন না।


২। কার্যনির্বাহী পরিষদঃ

(ক) কার্যনির্বাহী পরিষদ ১১ জন দ্বারা গঠিত হবে। প্রয়োজনে অধিক হতে পারে।


(খ) কার্যনির্বাহী পরিষদ সদস্যগণ নুন্যতম ২ বছর অনধিক ৫ বছরের জন্য মনোনিত হবেন। পরবর্তীতে ইলেকশন বা সিলেকশনে নতুন মেয়াদের জন্য মনোনীত হবেন।

(গ) এই পরিষদ ফাউন্ডেশনের উন্নয়নের জন্য সর্বাধিক কাজ করবেন।


(ঘ) এই পরিষদ ফাউন্ডেশনের যাবতীয় আয়, ব্যয়,বাজেট, কর্ম-পরিকল্পনা নির্ধারণ ও বার্ষিক রিপোর্ট তৈরী করবেন।


(ঙ) কমপক্ষে ১(এক) মাসে একবার এই পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হবে।


(চ) কার্যনির্বাহী পরিষদের কেউ মৃত্যুবরণ, দায়িত্ব পালনে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি কিংবা কেউ বহিস্কৃত হলে কার্যনির্বাহী পরিষদ তার পদ পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। যতদিন উক্ত পদে কেউ স্থলাভিষিক্ত না হন ততদিন "সহ  সম্পাদক" উক্ত পদের দ্বায়িত্ব পালন করবেন।


(ছ) উপদেস্টা পরিষদে নতুন কাউকে যুক্ত করা বা কাউকে বাদ দেয়ার সকল ক্ষমতা কার্যনির্বাহী পরিষদের উপর থাকবে।


(জ) কার্যনির্বাহী পরিষদ সকল প্রকল্প বাস্তবায়ন সংক্রান্ত যেকোনো বিষয় সাধারণ সদস্য সভার সকলের নিকট জবাবদিহি করতে বাধ্য  থাকবেন।


♦কার্যনির্বাহী পরিষদের গঠন কাঠামোঃ


১. সভাপতি ১ জন


২. সহ-সভাপতি ১জন


৩. সাধারণ সম্পাদক ১ জন


৪. সহ সাধারণ সম্পাদক ১ জন


৫. সাংগঠনিক সম্পাদক ১ জন


৬. সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ১ জন


৭. প্রচার সম্পাদক ১ জন


৮. সহ প্রচার সম্পাদক ২ জন


৯. অর্থ সম্পাদক ১ জন


১০. সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ১জন


১১. ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ১ জন


মোট ১১ বা ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি হবে।

প্রয়োজনে পদ বাড়ানো বা কমানে যাবে।


♦কার্যনির্বাহী পরিষদের দায়িত্বঃ


১. সভাপতিঃ


(ক) ফাউন্ডেশনের প্রধান হিসেবে বিবেচিত হবেন।


(খ) ফাউন্ডেশনের সকল সভায় সভাপতিত্ব করবেন।


(গ) ফাউন্ডেশনের মহা পরিচালক হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন।


(ঘ) সভাপতির স্বাক্ষর ছাড়া কোন প্রস্তাবই অনুমোদিত হবে না।


(ঙ) কার্যনির্বাহী  পরিষদের যে কোনো সদস্যের দ্বায়িত্ব অবহেলা বা অনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য কোন রকম নোটিশ ব্যতিরেকে দ্বায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিতে পারবেন এবং ফাউন্ডেশনের সাথে সম্পৃক্ত যে কাউকে উক্ত পদে স্থলাভিষিক্ত করতে পারবেন।


(চ) ফাউন্ডেশনের স্বার্থে ও কল্যাণে যেকোন সময়োপযোগী স্বিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।


(ছ) কোন সভায় যে কোন সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সম-সংখ্যক ভোট পড়লে সভাপতি একটি কাষ্টিং ভোট প্রদান করবেন।


(জ) বিশেষ প্রয়োজনে জরুরী সভা আহ্বান করবেন।


(ঝ) নির্বাহী পরিষদের সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে ফাউন্ডেশনের করণীয় ও কার্যাবলী নির্ধারণ করবেন।


(ঞ) সকল প্রকার যোগাযোগ,  চিঠি লেখা ও চিঠিপত্র ইস্যুর ক্ষেত্রে তিনি স্বাক্ষর প্রদান করবেন।


২. সহ-সভাপতির দায়িত্বঃ

(ক) সভাপতির প্রয়োজনীয় বিভিন্ন কাজে তাকে সহযোগিতা করা।


(খ) ফাউন্ডেশনের আভ্যন্তরীন ব্যপারে সভাপতির সাথে আলোচনা করা।


(গ) সভাপতির অনুপস্থিতে তার দায়িত্ব পালন করা।


৩. সাধারণ সম্পাদকঃ

(ক) অফিস নির্বাহী হবেন। কার্যনির্বাহী পরিষদের নিকট ফাউন্ডেশনের কার্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য দায়ী থাকবেন।


(খ) সকল প্রকার যোগাযোগ, চিঠি লেখা ও চিঠিপত্র ইস্যুর ক্ষেত্রে তিনিও স্বাক্ষর প্রদান করবেন।


(গ) ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম, কর্মসূচি, প্রকল্প প্রস্তাবনা, বাস্তবায়ন এবং কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের সাথে সমন্বয় সাধন করবেন।


(ঘ) ফাউন্ডেশনের সকল প্রকার চিঠিপত্র,কাগজপত্র, তথ্য ও দলিল রক্ষণাবেক্ষণ করবেন।


(ঙ) প্রশাসন,প্রকল্প তৈরি,বাজেট তৈরির কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও মূল্যায়নে সভাপতি কে সহযোগীতা করবেন।


(চ) ফাউন্ডেশনের সকল নির্বাহী ও সাধারণ সদস্যদের সাথে যোগাযোগ, আলাপ-আলোচনা এবং পরামর্শ বজায় রাখবেন। ফাউন্ডেশনের বার্ষিক রিপোর্ট ও বাজেট পেশ করবেন।


(ছ) সভাপতির সাথে আলোচনা করে সভা আহ্বানের দিন,তারিখ,সময় ও স্থান নির্ধারণসহ আলোচ্য বিষয়-সূচী উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তি বিতরণের ব্যবস্থা করবেন।


(জ) অর্থ সম্পাদক কর্তৃক মাসিক, ত্রৈমাসিক,বার্ষিক জমা খরচের হিসাব প্রস্তুত করিয়ে নিবেন এবং যথাযথ সভায় অনুমোদন ও পেশ করার ব্যবস্থা নিবেন।


(ঝ) কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অর্পিত যে কোন দায়িত্ব পালন করবেন।


৪. সহ সাধারন সম্পাদকঃ


(ক) সাধারন সম্পাদকের কাজে সহযোগীতা করা।


(খ) সাধারন সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তার দায়িত্ব পালন করা।


৫. সাংগঠনিক সম্পাদকঃ

(ক) ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমকে গতিশীল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।


(খ) ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমে স্থীরতা প্রকাশ পেলে এর কারণ নির্ণয় করে তা দূরীকরণের জন্য সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদকের সাথে আলোচনাপূর্বক করণীয় নির্ধারণ করবেন।


(গ) ফাউন্ডেশনের কোন সদস্যের অনুপস্থিতি বা সংগঠনের স্বার্থ বিরোধী কোন কাজ নির্ণয় এবং সমস্যা সমূহ দেখে ফাউন্ডেশনের স্বার্থে সবাইকে তা অবহিত করবেন।


(ঘ) ফাউন্ডেশনের সম্পাদক ফাউন্ডেশনকে শক্তিশালী করার জন্য সর্বদা নিয়োজিত থাকবেন।


(ঙ) ফাউন্ডেশন কোন হুমকির শিকার হলে সেটি সভাপতিকে অবগত করবেন।


(চ) ফাউন্ডেশনের শৃঙ্খলা এবং ব্যাপ্তি ঘটানোর জন্য নিবেদিত প্রাণ হিসেবে কাজ করাই তার প্রধান কাজ।


৬.সহ সাংগঠনিক সম্পাদকঃ


(ক) সাংগঠনিক সম্পাদক কে সহযোগীতা করা।


(খ) সাংগঠনিক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তার দায়িত্ব পালন করা।


৭. প্রচার সম্পাদকঃ

(ক) ফাউন্ডেশনের বিকাশ সাধনের জন্য ফাউন্ডেশন হতে ঘোষিত প্রচারপত্র , পোস্টার এবং বক্তব্য অত্র ফাউন্ডেশনের সদস্যদের মধ্যে পৌছে দেয়া প্রচার সম্পাদকের কাজ।


(খ) ফাউন্ডেশন হতে সকল প্রকার প্রকাশনার ডিজাইন, তথ্য সংগ্রহ, প্রুফ দেখা সম্পন্ন করে থাকবেন।


(গ) ফাউন্ডেশনের বাহ্যিক প্রচারে বেশি গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব নির্বাহী সভায় উপস্থাপন করবেন।


(ঘ) ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন অনুষ্ঠান বা কার্যক্রমের সময় প্রচারের ব্যবস্থা করা এবং তা যথাযথ ভাবে হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখবেন।


(ঙ) বিভিন্ন সামাজিক গণমাধ্যমে ফাউন্ডেশনের প্রচারনার দায়িত্বও তার অধীনে


(চ) ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন খবর পত্রিকায় প্রকাশের ব্যবস্থা করা তার দায়িত্ব।


৮. সহ প্রচার সম্পাদকঃ


(ক) প্রচার সম্পাদক কে সহযোগীতা করা।


(খ) প্রচার সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তার দায়িত্ব পালন করা।


৯. অর্থ সম্পাদকঃ

(ক) ফাউন্ডেশনের আয়-ব্যয়ের সঠিক হিসাব রাখা,সংগৃহীত অর্থ যাতে ফাউন্ডেশনের স্বার্থে ব্যয় হয় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা অর্থ সম্পাদকের মূল কাজ।


(খ) ফাউন্ডেশনের সদস্যদের হতে মাসিক অনুদান সংগ্রহ,বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিবর্গ হতে অনুদান গ্রহণ তার দায়িত্ব।


(গ) তিনি ফাউন্ডেশনের অর্থের ভবিষ্যৎ উৎস চিহ্নিত করে কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় পেশ করবেন।


(ঘ) বার্ষিক অর্থনৈতিক রিপোর্ট করবেন এবং অনুমোদনের জন্য বার্ষিক সভায় পেশ করবেন।


(ঙ) ফাউন্ডেশনের সকল প্রকার আর্থিক বিষয়ে দায়িত্ব পালন করবেন।


(চ) ফাউন্ডেশনের তহবিল বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবেন।


(ছ) ফাউন্ডেশনের জমা খরচের হিসাব-নিকাশ সংক্রান্ত যাবতীয় ব্যাপারে অর্থ সম্পাদক সাধারণভাবে দায়ী থাকবেন।


১০. সহ অর্থ সম্পাদকঃ


(ক) অর্থ সম্পাদকের কাজে সহযোগীতা করা।


(খ) অর্থ সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তার দায়িত্ব পালন করা।


১১. ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকঃ

(ক) ধর্মীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।


(খ) ধর্মীয় সংহতি বজায় রাখতে যেকোনো পরামর্শ সভায় পেশ করবেন।


ধারা-১১

অনুদান সংগ্রহঃ

(ক) এ ফাউন্ডেশনের সদস্যেদের সকল সহযোগীতা দান হিসেবে গণ্য হবে।


(খ) সকল সদস্য (স্ব-ঘোষিত) নির্ধারীত হারে মাসিক অনুদান প্রদান করবেন।


(গ) সকল সদস্য মাসিক অনুদানের টাকা নিজ দায়িত্বে প্রদান করবেন। তবে কারো ব্যাক্তিগত সমস্যা থাকলে অগ্রিম প্রদান বা কোষধ্যক্ষকে বলে পরে প্রদান করতে পারবেন।


ধারা-১২

(ক) ফাউন্ডেশন হতে কোন সদস্য সেচ্ছায় বা অন্য কোন কারণে চলে যেতে চাইলে  সভাপতিকে অবহিত করবেন।  সভাপতি তার চলে যাওয়ার কারণ যাচাই পূর্বক সমাধান করে তাকে পূণর্বহাল করবেন।


ধারা-১৩

(ক) ফাউন্ডেশনের সকল ধরণের ব্যয়ের হিসাব ( সম্ভাব্য)  বাউচারের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।


(খ) ফাউন্ডেশনের যে কোন সদস্য আয় ব্যয়ের হিসাব দেখার বা জানার অধিকার রাখে।


ধারা-১৪

(ক) কার্যনির্বাহী পরিষদের কোন সদস্য ফাউন্ডেশনের নিকট ও সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্যতা হারালে কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় সংঘটিত ঘটনার উপযুক্ত ব্যাখ্যা দিতে অপারগ হলে তার পদ সরাসরি বিলুপ্ত হবে, এবং তার বহিস্কারাদেশ বা ফাউন্ডেশন থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করার বা  ফাউন্ডেশনের যে কোন লেনদেন থেকে বিরত থাকার জন্য সামাজিক যোগাযোগ বা প্রিন্ট মিডিয়ার মাধ্যমে জনসম্মুখে প্রচার করা হবে।


(খ) ফাউন্ডেশনের কোন সদস্যের কোন ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধানে ফাউন্ডেশন কোনোভাবেই জড়াবে না এবং সে তার কোন সমস্যা ফাউন্ডেশনের সাথে জড়াতে পারবে না। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যাবস্থার আওতায় ফাউন্ডেশনের বহিস্কারাদেশ ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা  নেওয়া হবে।


(গ) এই ফাউন্ডেশন একটি অরাজনৈতিক ও সেবা মূলক ফাউন্ডেশন। তাই এ ফাউন্ডেশনের সাথে কেউ কোন অবস্থাতে রাজনীতি জড়াতে পারবেনা। অন্যথায় তাকে ফাউন্ডেশন হতে বহিস্কার করা হবে।


(ঘ) ফাউন্ডেশনের সদস্যদের মধ্যে কোন অভ্যন্তরীণ কোন্দল সৃস্টি করা যাবে না, যা ফাউন্ডেশনে বিরূপ প্রভাব ফেলে, এরকম কিছু করা বা করানোর চেস্টা করা যাবেনা । অন্যথা তার বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।


(ঙ) কেউ ফাউন্ডেশনকে ব্যক্তিগত বা পারিবারিক স্বার্থে ব্যবহার করতে পারবেন না এবং সময়সাপেক্ষ যেকোনো সদস্য মাসিক অনুদান দিতে ব্যর্থ হলে তাকে কোনো প্রকার চাপ প্রয়োগ করা বা মান হানীকর মন্তব্য করা যাবেনা।  প্রয়োজন বোধে সেটি  কার্যনির্বাহী পরিষদকে অবহিত করতে পারবেন।


(চ) ফাউন্ডেশন যেকোন পর্যায়ের যে কোন সদস্যকে শাস্তি প্রদানে উৎসাহ বোধ করবে না। তবে কেউ ফাউন্ডেশনের জন্য ক্ষতিকর কোন কার্জে লিপ্ত হলে ফাউন্ডেশন তার বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যাবস্থা নিতে কুন্ঠা বোধ করবেনা।


(ছ) ফাউন্ডেশনের আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে কেউ কোন প্রকার অসাধুপায় অবলম্বন করলে তার বিরুদ্ধে ফাউন্ডেশন হতে বহিস্কারাদেশ পূর্বক বাংলাদেশের প্রচলিত মানি লন্ডারিং আইন অনুযায়ী কঠোর ও দৃস্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।


(জ) প্রাসঙ্গিক কারণে যেকোন সদস্যকে বহিষ্কার করার  এখতিয়ার ফাউন্ডেশনের প্রধান ব্যক্তিগণ সংরক্ষণ করেন।


(য) ফাউন্ডেশনের স্বার্থবিরোধী বা ফাউন্ডেশনের লক্ষ্য উদ্দেশ্যের সাথে সাংঘর্ষিক যেকোনো বিষয়ে যেকোনো পদধারী সদস্যের বিরুদ্ধে কার্যনির্বাহী পরিষদের সাধারণ / জরুরী সভার এক তৃতীয়াংশের মতের ভিত্তিতে যেকোনো স্বিদ্ধান্ত চুড়ান্ত বলে গণ্য হইবে।


ধারা-১৫

ফাউন্ডেশনের নীতিমালা একটি ধারাবাহিক সংযোজন। কার্যনির্বাহীও উপদেস্টা  পরিষদের সুপারিশে এটির বর্ধন ও কর্তন স্বাভাবিক প্রক্রিয়া বলে বিবেচ্য থাকবে l

. . . . .  . . . . .সমাপ্ত  . . . . . . . .


সংবিধান রচইতাঃ মোঃ জুয়েল চৌধুরী 




No comments

Powered by Blogger.